পীরকে আমরা মানবো কেন পীড়ার কারণ হলে যার সাহায্য নিচ্ছেন তিনি তার বিরুদ্ধেই বোঝান যিনি এমন হলে বলবে সবাই মানবো কেন দোয়া-দাওয়াই যখন, নিজের প্রয়োজনে পড়েন বিজ্ঞানেতে ঢলে উৎস আপনি কি অবাক হচ্ছেন লেখাটা পড়ে? অথবা রেগে যাচ্ছেন? যাই করুন, সঙ্গে একটু ভাবুন। বিশেষ করে, আপনি যদি শিক্ষিত মুসলিম ছাত্র-যুব হন। ভাবুন, আমরা যাদেরকে সমাজের, বিশেষ করে ধর্মীয় জীবনের পরিচালক ও পরামর্শদাতা করে রেখেছি, তারা কি আমাদের সঠিক পথ দেখাচ্ছেন? যদি না দেখান তবে তাদের আমরা মানব কেন? ভাবার সময় এসেছে। অনুগ্রহ করে ভাবুন। একবার নিচের ভিডিওটি দেখুন । এরা কারা? শিক্ষাদীক্ষাহীন অসহায় গরিব বা নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষ। বিপদে পড়লে, যারা হাতের কাছে পান সেই মানুষকে, যিনি নিজেকে প্রকৃত ধার্মিক ও আল্লাওয়ালা বলে দাবি করেন। তাই তার কাছেই ছুটে যান পরামর্শ নিতে। এই বিপদে তাদের কি করা উচিত তা জানতে। কিন্তু দুঃখের হলেও এটা জলের মত পরিষ্কার যে, এই অসহায়তার সুযোগ নেন কিছু বকধার্মিক। এখানে পীর হচ্ছেন তিনিই। তিনি (পীর) রোগাক্রান্ত হলেই ভক্তের কষ্টার্জিত পয়সায় (নজরানা) চলে যান বড় বড় ডাক্তারের কাছে। আর একজন ধর্মপ্রাণ মানুষ যখন কোনো উপ
সাগরের জল শুকায় না তাই দিলে কয়েক ফোঁটা তাতেই আঁচল ভরলো মায়ের হল সূর্য শুরু ওঠা সেই জলেতেই ভিজলো কুঁড়ি ফুটলো মুখে কথা সেই কথাতেই লিখি এখন সকাল-সাঁঝের গাথা গাথার পাহাড় তোমায় নিয়ে তুমি প্রাণের নাগর তোমার জলেই সিক্ত মধু সেচেন সিন্ধু সাগর সেই সাগরের মুক্ত এখন জ্বালায় দেখি আলো সেই আলোতে রাঙিয়ে ওঠে মায়ের সিঁথির লালও তোমার জলের জোয়ার যখন গর্জায় বারংবার সেই জোয়ারে গুঁড়িয়ে যে যায় সাদার অহংকার সে অহংকার তোমার সাজে গর্জে ওঠে স্বর মায়ের ডাকে শুকায় দেখি মাতাল দামোদর সাগর জলেই মেশে যেমন ময়লা জলের ধারা তারই বুকে আছড়ে পড়ে হয় সে বাঁধন হারা তেমন করেই তোমার বুকের ঠিকরে এলো আলো তোমার জন্য আঁধার গুলোও আলোয় ধুঁয়ে গেলো সেই আলো আজ নিভুনিভু আঁধার ঢাকছে ঘর সেই আঁধারের গেরুয়া বাতি করছে আপন পর এসব তুমি দেখছো কি আজ বলো উচ্চ করে শির যে-শির তোমার চেনায় আজও তুমি বিদ্যাসাগর বীর ------- দেখুন ফেসবুকে : এখানে ক্লিক করুন