করোনার কারণে খেলাধুলা মাটি বসে বসে ঘরে সারাদিন ধরে খাচ্ছি-দাচ্ছি আর খুনসুটি খাঁটি ফুল-পাখি চুপচাপ শূন্যতার সাজ ভাবি জানলায় বসে নিরালায় বস্তির শিশুটিরও নেই বুঝি কাজ খেলার সময় তার অনেকটাই আছে খেলতে সে চায় অথবা সে যায় ছুটে গিয়ে শুনি গান পাখিটির কাছে হঠাৎ মোচড় দিয়ে পেট গান গায় জানালায় বসে খোকা ডাকে হেসে শুনবি কি গান তবে এইখানে আয় তোর আজ ছুটি আমারও তো তাই নেই কোনো কাজ শোন বলি আজ গিটারে গাইবো গান তোর শোনা চাই বস্তির শিশুটি বলে নিয়ে অভিমান এইদিকে চাও শুনতে কি পাও পেটের সেতারে বাজে না খাওয়ার গান? ----------/---------
সাগরের জল শুকায় না তাই দিলে কয়েক ফোঁটা তাতেই আঁচল ভরলো মায়ের হল সূর্য শুরু ওঠা সেই জলেতেই ভিজলো কুঁড়ি ফুটলো মুখে কথা সেই কথাতেই লিখি এখন সকাল-সাঁঝের গাথা গাথার পাহাড় তোমায় নিয়ে তুমি প্রাণের নাগর তোমার জলেই সিক্ত মধু সেচেন সিন্ধু সাগর সেই সাগরের মুক্ত এখন জ্বালায় দেখি আলো সেই আলোতে রাঙিয়ে ওঠে মায়ের সিঁথির লালও তোমার জলের জোয়ার যখন গর্জায় বারংবার সেই জোয়ারে গুঁড়িয়ে যে যায় সাদার অহংকার সে অহংকার তোমার সাজে গর্জে ওঠে স্বর মায়ের ডাকে শুকায় দেখি মাতাল দামোদর সাগর জলেই মেশে যেমন ময়লা জলের ধারা তারই বুকে আছড়ে পড়ে হয় সে বাঁধন হারা তেমন করেই তোমার বুকের ঠিকরে এলো আলো তোমার জন্য আঁধার গুলোও আলোয় ধুঁয়ে গেলো সেই আলো আজ নিভুনিভু আঁধার ঢাকছে ঘর সেই আঁধারের গেরুয়া বাতি করছে আপন পর এসব তুমি দেখছো কি আজ বলো উচ্চ করে শির যে-শির তোমার চেনায় আজও তুমি বিদ্যাসাগর বীর ------- দেখুন ফেসবুকে : এখানে ক্লিক করুন